ক্রিয়াপদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

ক্রিয়াপদ-কাকে-বলে

ক্রিয়াপদ কাকে বলে বা Verb কাকে বলে

আমারা যা করি বা যেই কাজটা করি তাই ক্রিয়া বা Verb।

  • দেখার কাজ করি
  • শুনার কাজ করি
  • খাওয়ার কাজ করি
  • যাওয়ার কাজ করি
নানা রকমের কাজই করি, মূলত এগুলোই ক্রিয়া। ক্রিয়া ছাড়া কোন কাজ বা বাক্য হয় না। ক্রিয়া ছাড়া বাক্য বা কথা বলা যায় না।। যেমন :
  • শ্রিপ্রা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চোখের বালি  উপন্যাস পড়ছে।
  • মনীষা টিভি দেখছে।
[পড়ছে এবং দেখছে] হচ্ছে ক্রিয়া।।
ক্রিয়ার উদাহরণ : দেখা, শুনা, বলা, উঠা, নামা, দেওয়া, নেওয়া চড়া, ধোয়া, মোছা, পড়া, লেখা, নাচা, গাওয়া, কাঁদা, হাসা, নানা রকমের ক্রিয়া আছে।

ক্রিয়াপদের প্রকারভে

ক্রিয়া নানা মূলত ৩ ধরনের হয়ে থাকে। যথা-

[১] অর্থের দিক থেকে বা অর্থ প্রকাশের দিক থেকে।
[২] কর্মের দিক থেকে বা বাক্যে কর্মপদ সংক্রান্ত ভূমিকা অনুসারে।
[৩] ক্রিয়ার গঠন বৈশিষ্ট্য অনুসারে। মানে ক্রিয়া কি ভাবে বা কোন শব্দ দিয়ে গঠিত হয়েছে বা গঠন করা হয়েছে সে অনুসারে।

[১] অর্থের দিক থেকে বা অর্থ প্রকাশের দিক থেকে ক্রিয়াপদ

[ক] সমাপিকা ক্রিয়া বা Finite Verb

এটা হচ্ছে এমন একটি ক্রিয়া যার দ্বারা বাক্যের অর্থ বা ভাব সম্পূর্ণ রূপে প্রকাশ পায় তাই সমাপিকা ক্রিয়া। যেমন:

  • কেয়া হাসচ্ছে।
  • চিত্রলেখা কাঁদছে।
  • ছেলেরা ফুটবল খেলছিল।
  • মেয়েরা গান গাইতেছে।
  • সে গাছ থেকে পড়ে গেল।
  • শিখা ফুল তুলছে।
  • পুতুল ‘শ্রীকান্ত’ উপন্যাস পড়ছে।
উপরের ক্রিয়া গুলো সম্পূর্ণ মনের ভাব প্রকাশ করছে, বাক্যে অর্থের পূর্ণতা পাইছে।
 [হাসছে, কাঁদছে, খেলছিল, গাইতেছে, পড়ে গেল, তুলছে, পড়ছে ] এই ক্রিয়া গুলোই হলো সমাপিকা বা  Finite Verb।

[খ] অসমাপিকা ক্রিয়াপদ বা None finite Verb

যে ক্রিয়া বা Verb দ্বারা বাক্যের অর্থ বা ভাব সম্পূর্ণ রূপে প্রকাশ পায় না বা অসম্পূর্ণ থাকে তাকেই অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন :
  • মিতু গাছ থেকে পড়ে,
  • সকালে সূর্য উঠলে,
  • জন্মিলে মরিতে
  • আমার যাওয়া
  • অনুপম ভাত খেয়ে
উপরের  ক্রিয়া  [পড়ে, উঠলে, মরিতে, যাওয়া, খেয়ে] হলে অসমাপিকা ক্রিয়া বা  Non-Finite verb। এই ক্রিয়া সম্পূর্ণ মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে নি।

[২] কর্মের দিক থেকে বা বাক্যে কর্মপদ সংক্রান্ত ভূমিকা অনুসারে ক্রিয়াপদ

কর্ম কি বা কাকে বলে  What is Object ?

যে কোন একটি বাক্যে, ক্রিয়া বা verb যেই [বিষয় বা বস্তুটা] নিয়া কাজটি করে বা সম্পন্ন হয়। সেই বিষয় বা বস্তুটাকে বলা হয় কর্ম। ক্রিয়াকে [কি বা কাকে ] দ্বারা প্রশ্ন করলেই কর্মটি বা Object পেয়ে যাবো। যেমন-

  • কৃষ্ণ বাঁশি বাজাইতাছে। কি বাজাইতাছে ? উত্তর হলো [বাঁশি] বাজাইতাছে।
  • রহমান মনীষাকে গান শুনাচ্ছে। কাকে শুনাচ্ছে ?  উত্তর হলো [মনীষাকে] শুনাচ্ছে।
কর্মের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি ভিত্তিতে বা একটি বাক্যে কর্ম আছে কি নাই, সেই অনুসারে ২ প্রকার।..যথা:-
১..সকর্মক ক্রিয়া – কর্ম সহ
২..অকর্মক ক্রিয়া – কর্ম ছাড়া বা ব্যতীত

[ ১] সর্কমক ক্রিয়া

একটি বাক্যে যদি কর্ম বা Object থাকে বা ক্রিয়া কর্ম বহন করে তবে তাকে সকর্মক বা কর্ম সহাকারে ক্রিয়া বলে। যেমন:

  • অঞ্জলি কবিতা লিখছে
  • চালক গাড়ি চালাইতাছে
এখানে কর্ম হলো [কবিতা বা গাড়ি ]
যেহুতু ক্রিয়ার কর্ম আছে তাই এই ক্রিয়াটি [লিখছে বা চালাইতাছে] হলো সকর্মক ক্রিয়া।

[২] অকর্মক ক্রিয়া

একটি বাক্যে যদি ক্রিয়ার কর্ম না থাকে বা যে ক্রিয়ার কর্ম নাই তাকে অকর্মক বা কর্মছাড়া ক্রিয়া বলে। যেমন:-
  • পুতুল হাসছে
  • কাজল যাচ্ছে
  • সে পড়ছে
  • ময়না নাচছে
উপরের বাক্যের ক্রিয়াগুলো হলো :- [হাসছে, যাচ্ছে, পড়ছে, নাচছে] হলো অকর্মক বা কর্মছাড়া ক্রিয়া। তাই এই ক্রিয়া বা Verb গুলোই হলে অকর্মক ক্রিয়া।। সকর্মক ক্রিয়াটাকে আবার ২ ভাবে ভাগ করা হয়েছে।
এককর্মক ক্রিয়া ও দ্বিকর্মক ক্রিয়া।

এককর্মক ক্রিয়া

একটি বাক্যে ক্রিয়ার যদি একটি মাত্র কর্ম থাকে তাকে এক কর্মক ক্রিয়া বা এক কর্ম বিশিষ্ট ক্রিয়া বলে। ক্রিয়াকে [ কি] দ্বারা প্রশ্ন করলে কর্মটি পাবো।
যেমন :-
  • পুতুল আম খায়।
  • শিখা উপন্যাস পড়ে।
  • কেয়া চিঠি লিখছে।
উপরের বাক্যে ক্রিয়ার একটি করে [আম, উপন্যাস, চিঠি] কর্ম আছে। তাই বলতে পারি উপরের বাক্যের ক্রিয়াটি এককর্মক ক্রিয়া। সুতরাং [খায়, পড়ে, লিখছে] হলো এককর্মক ক্রিয়া বা এককর্ম বিশিষ্ট ক্রিয়া বা এক কর্ম বহনকারী ক্রিয়া।

দ্বিকর্মক ক্রিয়া

একটি বাক্যে যদি ২টি কর্ম থাকে বা ক্রিয়া যদি ২টি কর্ম বহন করে তাকে দ্বিকর্মক ক্রিয়া বলে।  ক্রিয়াকে [কি বা কাকে] দ্বারা প্রশ্ন করলেই বাক্যের দুটি কর্ম আমরা পাবো।
যেমন:-
  • ভগবতী ভোলানাথকে গাঁজা খাওয়াচ্ছেন।
  • রাধা কৃষ্ণকে গান শুনাচ্ছে।
  • শ্রিপা সুবলকে নাচ দেখাচ্ছিলো।
  • রাবণ সীতাকে চিঠি লিখছে।
  • নাঈম ভাই আমাকে একটি বই উপহার দিয়েছেন।
উপরের প্রতিটি বাক্যের প্রতিটি ক্রিয়াই ২টি করে কর্ম বহন করেছে বা প্রতিটি বাক্যের ক্রিয়ারি ২টি করে কর্ম আছে।
ভগবতী ভোলানাথকে গাঁজা খাওয়াচ্ছেন ৷ এখন কথা হচ্ছে ভগবতী কাকে কি খাওয়াচ্ছেন? ভগবতী কি খাওয়াছেন? উত্তর হচ্ছে: গাঁজা। ভগবতী কাকে খাওয়াচ্ছে?উত্তর হলো ভোলানাথকে।
গাঁজা হলো বন্তুবাচক কর্ম বা Object। একটি বাক্যে যখন দুটি কর্ম থাকে [গাঁজা এবং ভোলানাথ] তখন বস্তু বাচক কর্মটি হলে মূখ্য কর্ম। ভোলানাথ হচ্ছে প্রাণিবাচক কর্ম বা Object। আর এই প্রাণিবাচক কর্মটিই গৌণ কর্ম। যেমন- রাধা কৃষ্ণকে গান শুনাচ্ছে।
মূখ্যকর্ম:- গান
গৌণকর্ম :- কৃষ্ণ
তাহলে পেলাম দ্বিকর্ম ক্রিয়া ২প্রকার
মূখ্যকর্ম :- দ্বিকর্মক ক্রিয়ার ২টি কর্ম থাকবে তার মধ্যে [বন্তু বা বিষয়] বাচক কর্মটিই মূখ্য কর্ম। যেমন: গাঁজা, গান, নাচ, চিঠি বই।
গৌণকর্ম :- দ্বিকর্মক ক্রিয়ার ২টি ক্রিয়ার মধ্যে প্রাণীবাচক কর্মটিই গৌণ কর্ম। যেমন: ভোলানাথ, কৃষ্ণ, সুবল, সীতা,আমাকে।

প্রযোজক ক্রিয়া

যে ক্রিয়াকে অন্যের দ্বারা পরিচালনা করা হয় বা অন্যের দ্বারা প্রযোজিত হয় তাকেই প্রযোজক ক্রিয়া বলে বা যে ক্রিয়া একজনের প্রযোজনায় বা পরিচালনায় অপরজনের দ্বারা পরিচালিত হয় তাই প্রযোজক ক্রিয়া। যেমন:- মা সন্তানকে চাঁদ দেখাচ্ছে। শিক্ষক ছাত্রকে বাংলা পড়াচ্ছে। বাবা বিনোদকে সাইকেল চালানো শিখাচ্ছে। সুমি আমাকে রান্না শেখাচ্ছেন।

উপরের বাক্যে “মা” দেখাচ্ছে আর “সন্তান” দেখছে
দেখানোর কাজটা করাচ্ছে কে? উত্তর  মা।
আর দেখার কাজটা করছে কে? উত্তর সন্তান। মা হলো প্রযোজক কর্তা সন্তান হলো প্রযোজ্য কর্তা দেখাচ্ছে হলো প্রযোজক ক্রিয়া।
সুতরাং প্রযোজক ক্রিয়ার ২টি কর্তা বা Subject থাকবে।
যথা:-
[ক..] প্রযোজক কর্তা: যে কর্তা কাজটি অন্যজনকে দিয়ে করাবে, সেই কর্তার নাম প্রযোজক কর্তা। যেমন:- মা, শিক্ষক, বাবা, সুমি।
[খ..] প্রযোজ্য কর্তা: যে কর্তা অন্য কর্তার দ্বারা বা কর্তৃক বা তার কথা মতে করবে, সেই কর্তার নাম প্রযোজ্য কর্তা। যেমন:- সন্তান, ছাত্র, বিনোদ, আমকে।
[গ..] আর প্রযোজক ক্রিয়া হলো দেখাচ্ছে,পড়াচ্ছেন, চালানো শেখাচ্ছেন।

সমধাতুজ কর্ম :  সমধাতুজ কর্ম বলতে ধাতুর সমান কর্ম বা ধাতু থেকে উৎপন্ন হয়েছে এমন কর্ম বা Object কে বুঝায়। বা ক্রিয়া বা কর্ম একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে সেই কর্মটিকে সমাধাতুজ কর্ম বলে।। যেমন:- আর কতো খেলা খেলবে। শ্রাবণ এক ঘুম ঘুমিয়ে নিলো। এমন সুখের মরণ কে মরতে পারে। শিশুটি এমন কান্না কাঁদছে যে সামলানো দায়। শিপু এতো হাসি হাসছো কেন। উপরের প্রথম বাক্যে ক্রিয়া পদটি খেলবে এবং কর্ম হলো খেলা সুতরাং খেলবে ক্রিয়া এবং খেলা কর্মটি [√খেল] ধাতু বা ক্রিয়ামূল বা ক্রিয়া প্রকৃতি থেকে উৎপন্ন হয়েছে। তাই বাক্যের [খেলা] কর্মটিই বা Object টিই হলে সমধাতুজ কর্ম।। এই খেলা কর্ম বা Object টি অকর্মক ক্রিয়াকে সকর্মক ক্রিয়ায় রূপান্তর করেছে।।

সমধাতুজ কর্মের উদাহরণ :- উপরের বাক্যে [খেলা, ঘুম, মরণ, কান্না, হাসি] এগুলো হলে সমধাতুজ কর্ম।।

[৩] ক্রিয়ার গঠন বৈশিষ্ট্য অনুসারে

সাধারণত গঠন বা  Structure অনুসারে ক্রিয়া ২ প্রকার। যখা :

[ক…] যৌগিক ক্রিয়া। [খ…] সংযোগ মূলক বা মিশ্র ক্রিয়া।

[ক..]যৌগিক ক্রিয়া

যৌগিক ক্রিয়া এমন একটি ক্রিয়া যা [একটি অসমাপিকা ক্রিয়া বা Non-Finite  Verb] এবং [একটি সমাপিকা ক্রিয়া Finite Verb] মিলে একটি ক্রিয়ার কাজ করে বা একটি ক্রিয়া গঠন করে তাই বা তাকেই যৌগিক ক্রিয়া বলে। যেমন-

  • এখন খাওয়া যেতে পারে।
  • সীতা হরণ সংবাদটি ছড়িয়ে পড়লো
  • কৃষ্ণকে দেখে রাধা গান গাইতে লাগলো।
  • এদিকে চেয়ে দেখো।
  • সুবলকে দেখে পুতুল হেসে ফেললো।
  • রামকে দেখে সীতা কেঁদে ফেললো।
  • শিখা তোমাকে ভুলে গিয়েছি। উপরের বাক্যের সকল ক্রিয়াই যৌগিক ক্রিয়া।

অসমাপিকা+সমাপিকা= যৌগিক ক্রিয়া।

অসমাপিকা ক্রিয়াপদ বা Non-Finite Verb হলো : [যেতে, ছড়িয়ে, গাইতে, চেয়ে, হেসে, কেঁদে, ভুলে]

সমাপিকা ক্রিয়াপদ বা Finite Verb হলো : [পারে পড়ল, লাগলো, দেখো, ফেললো, ফেললো, গিয়েছি]

সুতরাং যৌগিক ক্রিয়াপদ গুলো হলো : [যেতে পারে, ছড়িয়ে পড়ল, গাইতে লাগলো, চেয়ে দেখো, হেসে ফেললো, ভুলে গিয়েছি]

আমরা কথা বলার সময় বাক্যে প্রতিদিনই যৌগিক ক্রিয়ার ব্যবহার করি।

[খ..]সংযোগমূলক বা মিশ্র ক্রিয়াপদ

বিশেষ্য বা Nounবিশেষণ বা Adjective ধ্বন্যাত্মক অব্যয় শব্দ যুগেে শব্দযোগে বা এগুলোর সাথে মিলে যে ক্রিয়া হয় তাকে সংযোগমূলক ক্রিয়া বা মিশ্র ক্রিয়া বলে। বা যে ক্রিয়া বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্ম অব্যয় শব্দযোগে গঠিত হয় তাকেই সংযোগমূলক বা মিশ্র ক্রিয়া বলে।।

বিশেষ্য বা Noun+ক্রিয়া = [আবৃত্তি+করা, উপকার+করা, প্রশ্ন করা, ভয় করা, লজ্জা করা, শাসন করা ]

বিশেষণ বা Adjective+ক্রিয়া = [ বড়+হওয়া, ছোট+হওয়া, প্রীত হওয়া, ভাল হওয়া, বিনয়ী হওয়া, সুখী হওয়া ]

অব্যয় +ক্রিয়া = [ঝমঝম+ করা, খাঁ খাঁ+করা, টনটন করা, ভনভন করা, মরমর করা] ইত্যাদি এই সকল ক্রিয়াকেই সংযোগমূলক বা মিশ্র ক্রিয়া।।

ক্রিয়াপদ-কাকে-বলে

ক্রিয়াপদ কাকে বলে সংক্ষিপ্ত

১.. অর্থের দিক দিয়ে ক্রিয়াপদ ২ প্রকার। যথা :-
ক.সমাপিকা- শিখা [খেতে বসেছে ]
   খ.অসমাপিকা- শিখা [খেতে ]
২..কর্মের দিক থেকে বা বাক্যে কর্মপদ সংক্রান্ত ভূমিকা অনুসারে ক্রিয়াপদ ৪ প্রকার। যথা:-
ক.এককর্মক ক্রিয়াপদ- মীনা [আম]খায়
 খ.দ্বিকর্মক ক্রিয়া :- পুতুল[ আমাকে,গান]শুনায়
 গ.প্রযোজক ক্রিয়া :- মা শিশুকে চাঁদ [দেখায়]
 ঘ.সমধাতুজ কর্ম :- শিপ্রা [অট্টহাসি] হাসছে
   [২..খ] দ্বিকর্মক ক্রিয়ার ২টি কর্ম থাকে
যথা:-ক. মূখ্যকর্ম-পুতুল সুবলকে[নাচ] দেখায়
 খ. গৌণকর্ম – পুতুল [সুবলকে]নাচ দেখায়
[২..গ] প্রযোজক ক্রিয়ার ২টি কর্তা থাকে
যথা:-ক.প্রযোজক কর্তা :[মা] শিশুকে চাঁদ দেখায়
খ. প্রযোজ্য কর্তা: মা [শিশুকে] চাঁদ দেখায়
৩..গঠন অনুসারে বা ক্রিয়াপদ কি ভাবে গঠিত হয়েছে সে অনুসারে ২ প্রকার ৷ ৷
যথা:- ক..যৌগিক ক্রিয়াপদ- [অসমাপিকা+সমাপিকা]
খ..সংযোগমূলক ক্রিয়া বা মিশ্র ক্রিয়া- [বিশেষ্য+ ক্রিয়া] বা [বিশেষণ+ক্রিয়া] বা [অব্যয়+ক্রিয়া]।।।।
ক্রিয়াপদ কাকে বলে বা Verb কাকে বলে আশা করি বোঝতে পরছ।

One thought on “ক্রিয়াপদ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *